৭-০! লিডসকে গোলের মালা পরাল ম্যান সিটি

নো স্ট্রাইকার, নো প্রবলেম। তাবৎ বড় দলে একজন বিশ্বমানের স্ট্রাইকার থাকাটাই খুব স্বাভাবিক। তবে বিশ্বমান কেন, কোনো স্ট্রাইকার ছাড়াই যে শুধু ম্যাচ জেতা নয়, প্রতিপক্ষকে গোলের বন্যায় ভাসিয়ে তিন পয়েন্ট অর্জন করা যায়, তা হয়তো পেপ গার্দিওলার বর্তমান ম্যানচেস্টার সিটি দলকে না দেখলে বোঝা যাবে না।

ম্যাচের মাত্র আট মিনিটের মাথায় এদিনকার ফলস নাইন ফিল ফডেন সিটিকে এগিয়ে দেন। ঘটনাক্রমে এটি পেপ গার্দিওলার অধীনে ম্যান সিটির ৫০০তম গোল ছিল। প্রতিদ্বন্দ্বী ইয়ুরগেন ক্লপকে (২৩৪ ম্যাচ) হারিয়ে দ্রুততম প্রিমিয়র লিগ ম্যানেজার (২০৭ ম্যাচ) হিসেবে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন পেপ। পাঁচ মিনিট পরেই জুলাইয়ের পর নিজের প্রথম লিগ গোল করে ব্যবধান দ্বিগুন করেন জ্যাক গ্রিলিশ। ৩২ মিনিটে কেভিন ডি’ব্রুইনের তৃতীয় গোলের পর প্রথমার্ধে আর কোনো গোল হয়নি।

মার্সেলো বিয়েলসার দল প্রথমার্ধেই যে কার্যত ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছে,তা বোঝাই যাচ্ছিল। দ্বিতীয়ার্ধের উদ্দেশ্যে ছিল গোল বাঁচিয়ে লজ্জার হার এড়ানো। আফসোস তা সম্ভব হলনা। রিয়াদ মাহরেজ ৪৯ মিনিটে গোল করার, ৬২ মিনিটে প্রায় ২০ গজ দূর থেকে স্পেশ্যাল ডি’ব্রুইন গোলে ব্যবধান হয় ৫-০। জন স্টোনস ৭৪ ও ন্যাথন অ্যাকে ৭৮ মিনিটে আরও দুর্টি গোল করার পর শেষমেশ সাত গোলে থামে সিটি।

সাত গোল দিয়ে টানা সাত লিগ ম্যাচ জয়ে শীর্ষে নিজেদের দখল মজবুত করল ম্যান সিটি। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লিভারপুলের থেকে তারা চার পয়েন্টে এগিয়ে ৪১ পয়েন্টে রয়েছে। লিডস অপরদিকে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে লিগের ১৬ নম্বর স্থানে রইল। সিটির পরের ম্যাচ নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে। আর্সেনালের বিরুদ্ধে নামবে লিডস।

Rent for add

সর্বশেষ নিউজ

for rent